নন্দীগ্রামে তিন ফসলি জমিতে অবাধে চলছে পুকুর খনন, ভ্রাম্যমান আদালতে নিয়োমিত অভিযান পরিচালনা করা হলেও থেমে তিন ফসলি জমিতে মাটি কাটার ধুম।
প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে এসব ফসলি জমিতে পুকুর খনন করতে মরিয়া হয়ে উঠে পড়েছে মাটি খেকো ভূমিদস্যুরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার ৪নং থালতা মাঝগ্রাম ইউনিয়নে ৫নং ওয়ার্ডের গুলিয়া কৃষ্টপুর এলাকার পুকুর মালিক আলমগীর হোসেন তার প্রায় ১একর কৃষি আবাদি জমিতে পুকুর খনন করার জন্য পাবনার ভেকু কন্ট্রাকটার প্রদিপ কুমারকে টাকার বিনিময়ে চুক্তি দেয়। জানতে চাইলে পুকুর মালিক আলমগীর হোসেন এই প্রতিনিধিকে জানান আমার জমিতে ধান না হওয়ার কারণে পুকুর খনন করে নিচ্ছি আমার বাবার জমি আমি খনন করবো এতে আমি কাউকে পরোয়া করিনা ।
স্থানীয় ৫নং ওয়ার্ড মেম্বার মুকুল হোসেন জানান, একটি অনাবাদী জমিতে পুকুর খননের কথা শুনেছি তবে দুই ভাইয়ের দ্বন্দের কারণে পুকুর খনন কাজ বন্ধ রয়েছে।
জানতে চাইলে ৪নং ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা জমসেদ আলী বলেন, তিন ফসলি জমিতে পুকুর খনন চলছে খবর পেয়ে দ্রæত সেখানে ছুটে গিয়ে যন্ত্রের চাবী জব্দ করা হয়েছে এবং বিষয়টি উর্ধতন কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে এবিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
Leave a Reply