সাজাপ্রাপ্তরা হলেন- জয়পুরহাট শহরের ক্ষেতলাল উপজেলার বড়াইল শেখপাড়া গ্রামের মরিয়ম বেগম ওরফে রেখা, স্বামী শাহাদুল ইসলাম, শ্বশুর আব্দুর রাজ্জাক, মোজাহার আলী ও রেজাউল ইসলাম।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০০৫ সালের ১৪ নভেম্বর সোমবার বেলা আনুমানিক ২টার দিকে ক্ষেতলাল উপজেলার বড়ভাই শেখপাড়া গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফিরেনি। নুরুন্নবীর শ্বশুর বাড়িসহ বিভিন্ন স্থানে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান মেলেনি। কয়েকদিন পর অথ্যাৎ ২০ নভেম্বর বেলা ১২টার দিকে নুরুন্নবীর ছেলে মেয়েরা লোকমুখে জানতে পারে। দক্ষিণ হাটশহর নাপিতের কুড়ির পূর্বপাশে কবরস্থানে পুরাতন একটি কবরের মধ্যে মানুষের পা দেখা যাচ্ছে। এরপর নিহতের পিতা উৎসুক মানুষের সাথে ওই কবর স্থানে গিয়ে দেখতে পান মৃত রহিমা বেওযার পুরাতন কবরের মধ্যে মানুষের পা দেখা যাচ্ছে। পা ও ছেলের পড়নের কাপড় দেখে নুরুন্নবীর মরদেহ সনাক্ত করেন তার পিতা। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। আরও বলা হয় নিহতের পূর্বনিবাস একই উপজেলার বিনাই গ্রামে। নুরুন্নবী তার খালাতো বোনকে বিয়ে করার পর প্রায় ৩০/৩২ বছর ধরে শ্বশুর বাড়িতে
মামলায় বাদীপক্ষের আইনজীবী ছিলেন সরকারি কৌঁসুলি নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল (পিপি), শামসুল ইসলাম বুলবুল (এপিপি)। আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন মোস্তাফিজুর রহমান ও শহীদুল ইসলাম (১)।
Leave a Reply